দেশ জুড়ে ডাকা কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলির ধর্মঘটে যোগ দেন বিভিন্ন ব্যাঙ্ক ও এটিএমের কর্মীরা। ফলে সারাদিন ব্যাংকের কাজ ব্যাহত হয়। বহু এটিএম বন্ধ ছিল। ফলে মানুষকে চরম বিপদের মধ্যে পড়তে হয়। রিজার্ভ ব্যাংকের কর্মীরা ধর্মঘটে যোগ দেওয়ায় ক্লিয়ারিং এর কাজ স্বাভাবিকভাবে হতে পারে নি। তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায় ৩০-৩৫ শতাংশ ব্যাংকের শাখা খোলা ছিল। পশ্চিমবঙ্গ সার্কলের ডাক পরিষেবা ও স্বাভাবিক ছিল না।
রাজ্য
খুব শিগ্রই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি ও পশ্চিমবঙ্গের সভাপতি নির্বাচিত হবে
সূত্রের খবর আগামী ১০ দিনের মধ্যেই বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি বেছে নেওয়ার তোড়জোড় চলছে । তবে নিয়ম হলো কেন্দ্রীয় সভাপতি নির্বাচিত করার আগে রাজ্য ও...