খবর ঘন্টায় ঘন্টায় ওয়েবডেস্ক :ঋক বেদে গনেশ ঠাকুরের নাম দু বার উল্লেখ আছে এবং গনেশ বা গনপতিকে স্রষ্টার মধ্যে দ্রষ্টা হিসাবে দেখানো হয়েছে। প্রাচীন সংস্কৃতে ও মহাভারতে গণপতিকে গনেশ ভরসা এবং বিনায়ক বলা হয়েছে। স্কন্দ পুরাণ নারদ পুরাণ এবং ব্রহ্ম ভৈবর্ত পুরাণে তাঁর প্রচুর প্রশংসা করা হয়েছে।এক জায়গায় তাঁকে সাফল্যের দেবতা বা বাধা দূরীকরণ দেবতা হিসাবে বলা হয়েছে। আর এক স্তর এ বলা আছে গণপতি ব্যতীত নিকটে বা দূরে কিছুই নাই। পঞ্চম থেকে অষ্টম শতাব্দীর হিন্দু বৌদ্ধ ও জৈন মন্দিরগুলিতে ( যেমন ইলোরা গুহা ) সিদ্ধিদাতা গণেশকে প্রধান হিন্দু দেবীর (শক্তি) সঙ্গে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়।
রাজ্য
তৃণমূলের কাছে নতজানু হলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ ব্যানার্জি
গতকাল লোকসভা স্পিকার ওম বিড়লার কাছে ,লিখিত ভাবে একটি বেফাঁস মন্তব্যের জন্য মৌখিক ভাবে ক্ষমা চাওয়ার পাশাপাশি ক্ষমা চাইলেন কল্যাণ ব্যানার্জি ।তিনি মহিলাদের তির্যক...